ক্রিস্টোফার নোলান যদি বাংলাদেশে ডার্কনাইট বানাতেন তবে জোকার চরিত্রের জন্য কাকে নিতেন কি ভাবছেন? আপনি যা ভাবছেন আমিও তা ভাবছি- “হুমায়ুন ফরিদী”। এই চরিত্রকে তার চেয়ে ভালো বোধহয় এদেশে কেউই ফুটিয়ে তুলতে পারতেন না। বাংলাদেশের অভিনয় জগতে তিনি এমন একজন নক্ষত্র বেঁচে থাকতে যার উপযুক্ত ব্যবহার এদেশ করতে পারেনি। বাংলাদেশ বলে কথা; এদেশে শিল্পীর মুল্যায়ন মৃত্যুর আগে হলে তো হতোই! অথচ গুগল করলে লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও, টম হ্যাঙ্কস, হিথ লিজার কিংবা আমির খানদের নামের পাশে বিশ্ব সেরাদের কাতারেই থাকার কথা ছিলো তাঁর নাম। তাঁর গুনের দিক থেকে তিনি কিন্তু এদের থেকে কোন অংশেই কম ছিলেন না। চলুন দেখি হুমায়ুন ফরিদী সম্পর্কে কিছু তথ্য, যা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা-
#১
হুমায়ুন ফরিদীর নামের ‘ফরিদী’ অংশটুকু মা ফরিদা ইসলামের নাম থেকে নেওয়া
#২
ফোন রিসিভ করার সময় আমরা সবাই বলি ‘হ্যালো’ আর তিনি বলতেন ‘কেমন আছো?’
#৩
#৪
হুমায়ুন ফরিদীর প্রথম স্ত্রী নাজমুন আরা বেগম মিনু ছিলেন তার সহপাঠীর বোন, যাকে রমনায় মালাবদল করে বিয়ে করেছিলেন
#৫
অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর ভর্তা খুব পছন্দ বলে একবার তাকে দাওয়াত করে ৫০ পদের ভর্তা খাইয়েছিলেন তিনি
#৬
তিনি প্রথম অভিনয় জীবন শুরু করেন ঢাকা থিয়েটারে কাজ করা মাধ্যমে
#৭
#৮
কাছের মানুষরা তাঁকে প্রায়ই বলতে শুনতেন ‘বাঁচো’ এবং ‘বাঁচতে দাও’
#৯
লেখক হুমায়ুন আহমেদের আচার প্রীতির কথা শুনে একবার ড্রাইভারকে দিয়ে ২৩ পদের আচার খুঁজে তার বাসায় পাঠিয়েছিলেন
#১০