মার্ভেলের ক্যারেক্টার টনি স্টার্ক একজন Genius, Billionaire, Playboy এবং Philanthropist ছাড়াও আরো অনেক কিছু ! বিশেষ করে টনি স্টার্কের কনফিডেন্সই তাকে অন্য সবার চেয়ে এগিয়ে রাখে। কনফিডেন্স সংক্রান্ত কতিপয় বৈশিষ্ট্য আপনার ভেতর থাকলে আপনিও কিন্তু নিজেকে একদিক দিয়ে টনি স্টার্ক দাবি করতেই পারেন।
১. ভেবেচিন্তে স্পষ্ট করে কথা বলা – আপনি টনি স্টার্কের কনভারসেশনগুলো খেয়াল করলে দেখবেন সে সময় নিয়ে, প্রয়োজনীয় Pause নিয়ে অন্যদের সাথে কথা বলে। যা আপনার মধ্যেও আছে
via GIPHY
২. প্রতিক্রিয়া বা রিয়েকশন কন্ট্রোল করা – যেকোনো ব্যাপারে React করার সময় ইমোশনকে কন্ট্রোলে রাখেন। আবেগের বশে ওভাররিয়েক্ট করে আপনি সিচুয়েশন আরো খারাপ করেন না কখনোই
via GIPHY
৩. নিজের স্ট্রেন্থ এবং উইকনেস জানা – আপনার স্ট্রেন্থ এবং উইকনেস আইডেন্টিফাই করার ক্ষমতা আছে। ঠিক যেমন টনি স্টার্কের ছিল।
via GIPHY
৪. প্রশংসা এবং সমালোচনাকে গুরুত্ব দেওয়া – অনেকেই একবার প্রশংসা শুনলে সমালোচনাকে আর আমলে নিতে চায় না। টনি স্টার্ক কিন্তু এরকম করতো না। আপনিও প্রশংসা এবং গঠনমূলক সমালোচনা গুরুত্ব সহকারে নেন।
via GIPHY
৫. ড্রেস টু ইমপ্রেস – টনি স্টার্কের ড্রেসিং সেন্স থেকেই তার রুচিশীলতা এবং স্টাইলের পরিচয় পাওয়া যায়। তবে আপনি টনি স্টার্কের মতো আইকনিক ড্রেস আপ না করতে পারলেও আপনার স্মার্ট আউটফিট দেখে সবাই ইমপ্রেস হয়ে যায়।
via GIPHY
৬. দূরদর্শী চিন্তাভাবনা – টনি স্টার্ক সবসময় ভবিষ্যতের কথা ভেবে কাজ করতো। আপনিও আজ কি হচ্ছে তা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে আজকে থেকে ৫-১০ বছর পরের প্ল্যানিং মাথায় রেখে সামনে এগিয়ে চলেন সবসময়।