পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে প্রতিটি এলাকায় পশু কুরবানীর জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। যার ফলে কুরবানী পরবর্তীতে যেমন বর্জ্য অপসারণে সুবিধা হবে তেমনি এই শহরকে রাখা যাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। তাই আসুন কুরবানীর ঈদে আমাদের শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে সিটি কর্পোরেশনের দেয়া নিয়মগুলো অনুসরণ করি এবং একই সাথে গুরুত্বপুর্ণ এই তথ্যগুলো SHARE করে অন্যদেরকে সচেতন করি
১. নির্ধারিত স্থানে পশু কুরবানী করুন। যাতে করে সমস্ত এলাকায় অর্থাৎ যেখানে-সেখানে পশুর বর্জ্য যেন ছড়িয়ে না পরে
২. যেখানে-সেখানে পশুর বর্জ্য ফেলা থেকে বিরত থাকুন। কারণ পশুর নাড়ি-ভুঁড়ি কিংবা পচে যাওয়া রক্ত থেকে নানা ধরণের রোগ-জীবাণু ছড়াতে পারে
৩. শহরকে দুর্গন্ধ ও রোগ-জীবাণু থেকে রক্ষা করতে নির্দিষ্ট ব্যাগে পশুর বর্জ্য অপসারণ করুন
৪. এমনকি পশুর উচ্ছিষ্ট শিং, হাড়, দাঁত কিংবা খুর নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন। কারণ পরবর্তীতে এগুলো থেকেও প্রচন্ড রকম দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে
৫. কুরবানী শেষের সাথে সাথে পশুর রক্ত ধুয়ে ফেলুন। কেননা পশুর রক্ত পচে গেলে সেখান থেকে দুর্গন্ধ এবং রোগ-জীবাণু ছড়ায়। যা শিশুদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর
৬. পশুর রক্ত জমতে দেয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ পশুর রক্ত জমে থাকলে সেখানে অন্যান্য পশু-পাখি চলে আসে। যেমন কুকুর, কাক কিংবা বিড়াল
৭. কুরবানী শেষে জীবাণু ধ্বংসের জন্য ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দিন আসুন একটু সচেতনতা অবলম্বন করে নিজে নিরাপদ থাকি এবং অন্যকে নিরাপদ রাখি