সাধারণত কেবল সমস্যার মুখোমুখি হলেই মেয়েরা গাইনোকোলজিস্টের শরণাপন্ন হয়। কিন্তু রুটিন কনসালটেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা এবং সেটার প্রতিকার সম্বন্ধে আগেভাগেই জানা সম্ভব। আরো যেসব কারণে নিয়মিত গাইনোকোলজিস্টের সাথে কনসাল্ট করা ভালো, সেগুলো জেনে নিন আজকের লিস্ট থেকে
১. রিপ্রোডাকটিভ হেলথ নিয়ে যেকোনো ধরণের স্টিগমা বা কনফিউশন কাটিয়ে উঠার জন্য
via GIPHY
২. স্টেরেলাইজেশন এবং বিভিন্ন মেনোপোজাল সমস্যা নিয়ে পরিষ্কার ধারণা পেতে
via GIPHY
৩. সেইফ সেক্স এবং কনট্রাসেপশন এর কনসেপ্ট সঠিকভাবে জানতে ও বুঝতে
via GIPHY
৪. প্রেগন্যান্সি সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা এবং unwanted প্রেগন্যান্সি সম্পর্কে সচেতনতার জন্য
via GIPHY
৫. রেগুলার চেকআপে প্রাথমিক অবস্থায় ব্রেস্ট ক্যানসার এবং সার্ভিক্যাল ক্যান্সার ডিটেক্ট করা সম্ভব হয়
via GIPHY
৬. মেন্সট্রুয়াল প্রব্লেম নিয়ে সংকোচ না করে তা প্রতিকার করার উপায় জানতে
via GIPHY
৭. যেকোনো ধরণের সেক্সচুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজেস (STDs) সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর পেতে
via GIPHY
৮. প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েদের বার্ষিক Pap টেস্ট বা পেলভিক এক্সামিনেশন করানোর জন্য
via GIPHY
৯. ফ্যামিলি প্ল্যানিং বিষয়ক যেকোনো ধরণের কাউন্সেলিং এর জন্য