in , ,

মাইরালামাইরালা ভাল্লাগসেভাল্লাগসে

১০টি পরিস্থিতি যখন আপনি কোন মিমে হাহা-রিয়েক্ট করেন না

মিম (যাকে কেউ কেউ বলে ট্রল) কারো কারো কাছে সামান্য কৌতুক। কিন্তু একজন মিমার, অর্থাৎ যে মিম বানায় এবং শেয়ার করে, তার কাছে মিম একটি জীবন চর্যা। সে আর কিছু চায় না জীবনে, তার একমাত্র চাওয়া ভালো একটি মিম বানিয়ে নিজে আনন্দ পাওয়ার সাথে সাথে আপনাকে আনন্দ দেওয়া। কিন্তু একজন মিমারের দুঃখের শেষ থাকে না যখন সারাদিন ভেবে বানানো সেরা একটা মিমে যে কয়টা হাহা-রিয়েক্ট পরে তার চেয়ে বেশি হাহা-রিয়েক্ট পরে তার প্রোফাইল পিকচারে। আমরাই অনেক সময় অনেক ভালো মিমে হেসে কুটিকুটি হয়েও হাহা-রিয়েক্ট না করে লাইক দিয়ে স্ক্রল করে যাই। আসুন দেখে নেই এমন ১০টি পরিস্থিতি যখন একটি হাস্যকর মিমেও আমরা হাহা-রিয়েক্ট না করে লাইক দেই:

১। গার্লফ্রেন্ড/ বয়ফ্রেন্ডের সাথে ঝগড়া হলে:

যখন মিমটা যথেষ্ট ভালো, কিন্তু কিছুক্ষণ আগেই প্রেমিক/প্রেমিকার সাথে ঝগড়া হওয়াতে কোন কিছুতে হাহা-রিয়েক্ট করার মন মানসিকতা থাকে না।

via GIPHY

২। মিমারের সাথে পূর্ব ক্ষোভ থাকায়:

মিমটা দেখে অনেক হাসি পেলেও যখনই মিম শেয়ারকারীর নাম দেখেন তখনই হাসি বন্ধ হয়ে যায় এবং আপনি একটি লাইক দিয়ে কেটে পরেন।

via GIPHY

৩। মিমটি আগেই দেখে ফেলায়:

মিমটি যতই ভালো হোক, পুরাতন মিমে তো আর হাহা-রিয়েক্ট করা যায় না।

via GIPHY

৪। মিমটি আগে থেকেই ভেবে রাখায়:

মিমটি এতই ভালো যে আপনি আগে থেকেই এটি ভেবে রেখেছেন, কিন্তু সময় করে মিমটি বানানো হয়নি।আর আজ দেখছেন আরেকজন মিমটি ভেবে, বানিয়ে ফেলেছেন। তখন তো আর মনে কষ্ট নিয়ে হাহা-রিয়েক্ট করা হয় না।

via GIPHY

৫। আলসেমির কারণে:

মিমটি হাস্যকর হওয়া সত্ত্বেও সামান্য একটি ফেসবুক পোস্টে কয়েকটি রিয়েকশন বাড়ানোর জন্য আপনি এত কষ্ট নাই করতে পারেন। কষ্ট করে প্রেস করে, হোল্ড করে, রিয়েকশন সিলেক্ট করে হাহা-রিয়েক্ট করার চেয়ে একটা ট্যাপ করে লাইক দেওয়াই যথেষ্ট।

via GIPHY

৬। মিমটি না বুঝে:

যখন একটি মিম আপনি সর্বত্র শেয়ার হতে দেখেন কিন্তু তার আগাগোড়া কিছু বুঝতে পারেন না, তখন আপনিও মিমটি দেখেছেন বোঝানোর জন্য আপনি একটি লাইক দিয়েই চুপ থাকেন।

via GIPHY

৭। “ওল্ডস্কুল” হয়ে থাকলে:

আপনি যদিও সব মর্ডান “রিয়েকশন-ফিয়েকশন” না বোঝেন এবং লাইক-শেয়ার দিয়ে পাশে থাকাই যদি হয় আপনার একমাত্র পন্থা, তাহলে আপনি লাইক শেয়ার দিয়ে আমাদের পাশেও থাকুন!

via GIPHY

৮। মিমারের সাথে দুরত্ব বজায় রাখতে:

মিমটি দেখে হাসি পেলেও মিম শেয়ারকারী আপনার কাছের কেউ না হওয়ায় আপনি একটি লাইক দিয়ে স্ক্রল করতে থাকেন।

via GIPHY

৯। ভুলে:

মিমটি এত ভালো, এত ভালো, এতই ভালো যে আপনি হাসতে হাসতে হাহা-রিয়েক্ট, এমনকি লাইক দিতেও ভুলে যান।

via GIPHY

১০। সময়ের মূল্য বুঝলে:

যখন মিমটি দেখে হাসি পেলেও হাহা-রিয়েক্ট না করে লাইক দিয়ে আপনি ২.১৫ সেকেন্ড সময় বাঁচাতে চান, যা খুশি তাই করার জন্য, তখন আপনি লাইকই দেন।

via GIPHY

আশা করি এই লেখাটি পড়ার সময় আপনি উপরের পরিস্থিতি গুলোর কোনোটির মধ্যেই নেই। তাই হাসুন এবং হাহা-রিয়েক্ট করুন।

What do you think?

Leave a Reply

সিএনজিওয়ালা মিটারে যেতে রাজি হওয়ায় হার্ট অ্যাটাক করে যাত্রী কোমায়

প্রেমিকা ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট না করাতেই ফেসবুক অচল করে দিয়েছিল নোয়াখাইল্যা প্রেমিক