in , ,

কস্কি মমিনকস্কি মমিন সেন্টি খাইলামসেন্টি খাইলাম মাইরালামাইরালা ভাল্লাগসেভাল্লাগসে

এবার থাপ্পড় দিয়ে হাতিকে কোমায় পাঠিয়ে দিলেন চিটাগাংয়ের রাজা হ জ ম হাসির উদ্দিন

থাপ্পড় দিয়ে এবার হাতিকে কোমায় পাঠিয়ে দিয়েছেন চিটাগাংয়ের রাজা হ জ ম হাসির উদ্দিন। জানা যায় যে হাতিটি ঘুরতে ঘুরতে চিটাগাং সিটি কর্পোরেশন থুক্কু রাজপ্রাসাদে ঢুকে পড়েছিল। এরপর রাজপ্রাসাদের সমস্ত বাগানের সমস্ত কলাগাছ খেয়ে, প্রাসাদে প্রবেশের চেষ্টা চালালে তাকে আটকাতে আসা সমস্ত উজির পেয়াদাকে উড়িয়ে প্রাসাদে প্রবেশ করা মাত্রই চিটাগাংয়ের রাজা থাপ্পড় স্পেশালিস্ট হ জ ম হাসির উদ্দিন তামিল হিরোর মত বাতাস উড়িয়ে তার সামনে এসে দাড়ান এরপর “তরে খাইসি তর বাড়ি কই” বলেই আকাশ বাতাস কাপিয়ে হাতির কানসা বরাবর দেন এক থাপ্পড়। থাপ্পড় খেয়ে হাতিটি জায়গাতেই অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে রাজার নিজস্ব ক্রেন দিয়ে হাতিটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার জানান হাতিটি কোমায় চলে গেছে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী একজন আমাদের বলেন “ভাভাগো ভাভা সে কি থাপ্পড় না দেখলে বিশ্বাস করবেন না। কেউ আটকাইতে পারতেছিল না, রাজা সাহেব না আসলে আজ হাতির নাড়ানাড়িতে রাজপ্রাসাদ ধ্বসে পড়ত”।

এদিকে হাতি সমিতির সভাপতি রাজার এমন থাপ্পড়ের কথা শুনে ভয়ে মানুষের মতো কথা বলা শুরু করে দেন, তিনি প্রথম কথাতেই তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন, তিনি বলেছেন “হাতি হলেও সে তো মানুষ, ছোটরা অন্যায় করবে তাই বলে হাতিকে এত জোরে থাপ্পড় দিতে হবে যে একেবারে কোমায় চলে যাবে? কাল পাহাড় থেকে সব হাতিরা নেমে এসে চিটাগাং প্রেস ক্লাবের সামনে হাতিবন্ধন করে এর প্রতিবাদ জানাবে কথা নাই বার্তা নাই হুট করে থাপ্পড় মারার এই সংস্কৃতি আমরা মানিনা।”

এ সম্পর্কে আমাদের গন্ডার সাইজ প্রতিনিধি আরও গভীরভাবে জানতে হাসপাতালে গেলে তাকে ডাক্তার কমিটির প্রধান জানান- “রোগীর অবস্থা ভাল না। কমায় গেলেও সে এখন মানুষের মতো কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন। তবে তিনি সংস্কৃত বাংলা বলে আমরা কিছুই বুঝতে পারছিনা। আমরা এখন উনার ভাষা উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ব্যাপারে ১০ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। ভাষা উদ্ধার হলেই আমরা আপনাদেরকে জানাবো। ধন্যবাদ”

তবে আমাদের প্রতিনিধি হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে শুনতে পায় রাজা মশাই শহর পরিদর্শনে বেড়িয়েছেন। এই ভয়ে তিনি আর বেশিক্ষন ঘোরাঘুরি না করে বাসায় চলে যান। বলাতো যায় না, হাতির পর গন্ডারও রাজা মশাইয়ের নেক্সট টার্গেট হতে পারে।

বিঃদ্রঃ পীথাগোরাস একদা বলেছিলেন – “ইন্টারনেটে প্রচলিত ৯৯.৯৯% জিনিসই ভুয়া” সুতরাং যেখানে যা দেখেন তা যদি বিশ্বাস করার অভ্যাস/বদভ্যাস আপনার থেকেই থাকে তাহলে তার দায়ভার সম্পূর্ণ আপনার।

What do you think?

Written by Bishal Dhar

নাম ধাম তো দেখসেন আর কি দেখেন , অতিরিক্ত কৌতুহল ভালো না যান লেখা পড়েন

Leave a Reply

Zee বাংলা বন্ধ থাকায় লুকিয়ে পাশের বাড়ির ড্রামা দেখতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা খেলেন এক আন্টি

পুরান ঢাকার ১০টি অখ্যাত জায়গার বিখ্যাত খাবার