in

মাইরালামাইরালা সেন্টি খাইলামসেন্টি খাইলাম ভাল্লাগসেভাল্লাগসে কস্কি মমিনকস্কি মমিন

সম্ভাব্য যে ৭টি কারণে জয়া আহসানের পরিবার হুট করে তাকে বিয়ের জন্যে চাপ দিচ্ছে

যুবসমাজের কলিজার ধুকপুকানি, নয়নের মনি, চোখের সুখ, তিন প্রজন্মের ক্রাশ জয়া আহসান। দাদা থেকে নাতী সবাই তীর্থের কাকের মতো ফেসবুকে জয়া আহসানের আইডি পানে চেয়ে থাকে একটা ছবির আশায়! কিন্তু হুট করে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ক্রাশ বিলিয়ে যাওয়া এই সুন্দরিকে বাসা থেকে বিয়ের জন্য চাপ দিয়েছে।

জয়া আহসানের পরিবারের হুট করে ক্যান মনে হলো জয়ার এবার বিয়ে দেয়া উচিত! এই শোকে ভেঙ্গেচুরে যেতে যেতে সেই কারণ ভাবার চেষ্টা করেছেন বেঙ্গল বিটসের গবেষক নাজমুল হক

#১

জয়ার জন্য তিনটা বিসিএস ক্যাডার পাত্র সিরিয়াল দিয়ে বসে আছে। তার মধ্যে একজন আবার ফরেন ক্যাডার।

#২

বিলবোর্ডে জয়ার ছবি দেখে পাশের বাসার আন্টি জয়ার মায়ের কানে কানে বলে এসেছে-ভাবি, আপনার মেয়ের সাথে একটা ছেলের ছবি দেখলাম মোড়ে টাঙ্গানো, মান ইজ্জন টাঙ্গানোরর আগে মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেন!

#৩

ফেসবুকে ছবি আপলোড করে চড়া সুদে যুবসমাজের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়ার জন্য স্টিভ জব্বার জয়া আহসানের মাকে ডেকে দ্রুত মেয়ের বিয়ে দিয়ে যুবসমাজের ঘুম ফিরিয়ে দিতে অনুরোধ করেছেন।

#৪

মানুষের বয়স বাড়লেও জয়া আহসানের বয়স দিনে দিনে কমতেছে! কমতে কমতে ১৮ এর নিচে নেমে গেলে বাল্যবিবাহের ঘেড়াকলে আটকে আর মেয়ের বিয়ে দিতে পারবেন না ভেবে জয়ার বাসা থেকে দ্রুত বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করেছেন!

#৫

বিউটি সার্কাস সিনেমার ফার্স্ট লুকে জয়া আহসান গলা ফাটিয়ে কাকে যেন আই লাভ ইউ বলেছেন! তা জয়ার মায়ের কানে না পৌঁছাইলেও জয়াদের পাশের বাসার আন্টি পৌঁছে দিয়েছেন! সেজন্য মেয়ে প্রেম করে বখে যাওয়ার আগেই জয়ার মা মেয়ের একটা হিল্লে করতে চাচ্ছেন।

#৬

জয়া আহসান কয়দিন আগে মিরপুর বেড়াতে আসার বায়না ধরেছিলো। কিন্তু জয়াকে তার মা একা মিরপুর পাঠানোর সাহস করেননি। বলেছেন-বিয়ের পর জামাইয়ের সাথে যাইস। সেজন্যই জয়ার মিরপুর বেড়াতে আসার সখ পূরণ করার জন্যই জয়ার বিয়ের জন্য বাসা থেকে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

#৭

জয়ার মা এতদিন ঘুমে ছিলেন, ওনার হিসেব ছিলো না। ঘুম ভাঙ্গার পর হিসেব করে দেখেন যে সময় অনেক গড়িয়েছে, জয়ার সাথে ছোটবেলায় কুতকুত খেলা বান্ধবীটার ছেলে “তুমি ফিরে আসো জয়া” বলে চিল্লায়ে চিল্লায়ে ফেসবুকে লাইভ করছে। মেয়েটার এবার বিয়ে দেয়া দরকার ভেবেই জয়ার মা চাপ দেয়া শুরু করেছেন।

 

বিঃদ্রঃ পীথাগোরাস একদা বলেছিলেন – “ইন্টারনেটে প্রচলিত ৯৯.৯৯% জিনিসই ভুয়া” সুতরাং যেখানে যা দেখেন তা যদি বিশ্বাস করার অভ্যাস/বদভ্যাস আপনার থেকেই থাকে তাহলে তার দায়ভার সম্পূর্ণ আপনার।

What do you think?

Leave a Reply

যে ৫টি অভিজ্ঞতা জগতের সব ব্রণতুতো ভাই-বোনদের অন্তত একবার হলেও নিতে হয়

এবার ‘উঠাও’-এ করে এরশাদ কাক্কুর সাথে দেখা করতে গেলেন ভবিষ্যৎ কাক্কু ‘নুরু মিয়া’