জাপানিরা এতো তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করার আসল গোমর ফাস হয়েছে, মূলত এবারে ঈদে ড. মাহফুজুর রহমানের গান শুনতে হবে এই ভয়েই জাপানিরা তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে নির্ধারিত সময়ের আগেই পালিয়েছে বলে জানা যায়। জাপান প্রতিনিধি দলের একজন লুকিয়ে লুকিয়ে আমাদের বলেন- “গানের পাখি মাহফুজুর রহমানের গান শোনার নির্মম অত্যাচারের ভয়েই আমরা মূলত তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে ৭০০ কোটি টাকা ফেরত দিয়ে দলবল নিয়ে পালিয়েছি। গত ঈদে এই গানের পাখি আমাদের জীবন দুর্বিষহ করে দিয়েছিলো, এবার তাই আগেভাগেই কাজ সেরে প্লেনের পাঙ্খা বেয়ে উঠে জানলা দিয়ে ঢুকে দেশের পথ ধরেছি। আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন।”
জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এই ব্যাপারে বলেন- “আবে হালায় এইডা কেমন গানের পাখি? যার ভয়ে আমার দেশে লোকজন ভয়ে বাংলাদেশ ছাইড়া চলে আসলো। আমি বাংলাদেশ এর কাছে আমার দেশের নাগরিকদের এই গানের পাখির গান থেকে বাঁচার জন্য যথাযথ নিরাপত্তা দাবি করছি। আমার দেশের লোকজন অনেক নাজুক মনের। আমাদের জাপানি নাজুক মনের উপর যাতে এই গানের পাখি যাতে অত্যাচার না করতে পারে সেই ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশা করছি।”
কিন্তু এ ব্যাপারে গানের পাখি স্যার ড. মাহফুজুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোন করা হলে তার ফোনের ওয়েলকাম টিউন শুনেই জ্ঞান হারিয়ে আমাদের প্রতিনিধি এখন হাসপাতালে ভর্তি।
বিঃদ্রঃ পীথাগোরাস একদা বলেছিলেন – “ইন্টারনেটে প্রচলিত ৯৯.৯৯% জিনিসই ভুয়া” সুতরাং যেখানে যা দেখেন তা যদি বিশ্বাস করার অভ্যাস/বদভ্যাস আপনার থেকেই থাকে তাহলে তার দায়ভার সম্পূর্ণ আপনার।