দেরি করে ঘুমানোর জন্য আমরা নানান অজুহাত দেখাই। কাজ বাকি ছিল, পড়া বাকি ছিল কিংবা মুভি-সিরিজ দেখতে দেখতে লেইট হয়ে গেছে আরো কত কী! আবার মন মেজাজ ভালো না থাকলে তো ঘুমই হয় না। অথচ সব কিছু পারফেক্ট থাকলেও যে ঘুম তাড়াতাড়ি চলে আসে – এমন কোনো গ্যারান্টিও কেউ দিতে পারবে না।
১. চারপাশে নীরবতা থাকলে পছন্দের গানগুলো শুনতে মন চায়। তারপর ইউটিউবে গান দেখতে মন চায়। এমন করতে করতে দেরি হয়ে যায়
via GIPHY
২. কাজের প্রেশার না থাকলে ১০-২০ মিনিটের জন্য ফেসবুকে ঢুকি। এভাবে ২-৩ ঘন্টা ওখানেই শেষ, ঘুম ততক্ষনে বিদায় নিয়ে চলে গেছে অনেক দূর
via GIPHY
৩. তেমন কোনো কাজ না থাকায় এক্সের প্রোফাইলে ঘুরে আসতে গিয়ে দুঃখের সাগরে পড়ে যাই। সাগরে সাঁতার কাটার সময় কি আর ঘুমানো সম্ভব?
via GIPHY
৪. ফ্রি টাইম পেয়ে টিভির সামনে বসলে তখন সংসদ টিভি দেখতেও ইন্টারেস্টিং লাগে। এত ইন্টারেস্টিং জিনিস বাদ দিয়ে কে ঘুমাবে বলেন?
via GIPHY
৫. দেয়ালে টিকটিকির কাজকারবার দেখে কিংবা চলন্ত ফ্যানের দিকে তাকিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা চলে যায়। কিসের ঘুম কিসের কী, সবার আগে ফ্যান আর টিকটিকি!
via GIPHY
৬. অনেকদিন আগে অর্ধেক পড়ে ফেলে রাখা বইটা শেষ করতে মন চায়। কিছুক্ষন পাতা উল্টিয়ে পাল্টিয়ে শেষ আর করা হয় না, আবার এদিকে ঘুমও উধাও হয়ে যায়
via GIPHY
৭. হঠাৎ করেই তখন কেন যেন প্রচন্ড ক্ষুধা লেগে যায়। তাই না ঘুমিয়ে কিচেনে একটু পরপর ঢুঁ মেরে হাবিজাবি খেতে খুব ভালো লাগে।